কোন কিছু খুঁজতে চাইলে, বক্সে লিখুন

Wednesday, 15 November 2017

আমিও ডায়বেটিক আক্রান্ত।


ডায়বেটিক এখন পাড়ায় পাড়ায়, মহলায় মহল্লায়। তার চাইতে বেশী, বাড়ী বাড়ী। তার চাইতে বেশী বলা যায়, জনে জনে। গত কয়েকদিন আগে টিভিতে দেখলাম, নয় বছরের শিশুরও ডায়বেটিক। তাহলে বুঝা যায় শিশু হতে বৃদ্ধা জনে জনে ডায়বেটিক।
আমিও ডায়বেটিক আক্রান্ত। ডায়বেটিক আমাকেও ছুটি দিল না।
ডায়বেটিক এর সমস্ত লক্ষন আমার মধ্যে (ঘন ঘন প্রসাব, ঘন ঘন পিপাসা, ঘন ঘন ক্ষুদা ইত্যাদি)। কিন্তু আমি ডায়বেটিক চেক আপ করছি না। কারন আমি অনেক দিন বাচতে চাই। শুধু অনেক দিন নয়, অনেক আশা নিয়ে বাচতে চাই, অনেক আনন্দের সহিত বাচতে চাই। আনন্দের সহিত বাচতে না পারলে সে বাচা আর বাচা থাকে না। আধা বাচা বা আধা মরা হয়ে থাকতে চাই না। এটাই আমার চেক আপ না করার কারন।
চেক আপ করলে আমি যদি নিশ্চিত হই, হ্যা আমি ডায়বেটিক আক্রান্ত, সত্যি আমার ডায়বেটিক। সত্যি টা আমার জন্য আপদ। এই নিশ্চিত হওয়াটাই আমার ইচ্ছা শক্তি দমিত করবে। আমি হয়ে যাব নিশ্চিত রোগী। নিশ্চিত রোগীর চাইতে সন্দেহ রোগী, খারাপ কিসে। আর নিশ্চিত রোগী এটাই আমাকে মৃত্যূর দিকে টেনে নিয়ে যাবে। 

কে চাই এত সহজে মরতে।
 


কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি।

বই পড়ুন

একশো বছর আগে প্রকাশিত যে বইটি এখন বাজারে পাওয়া যায় তা ঐ সময়ের সবচেয়ে ভালো বই। বইয়ের লেখক ঐ সময়ের সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষ। লেখক তার সর্বোচ্চ মেধা এবং সবচেয়ে ভালো কথা গুলো লেখেন। সুতরাং বই পড়ছেন তো সবচেয়ে জ্ঞানী লোকের সবচেয়ে ভালো কথা গুলো পড়ছেন।