কোন কিছু খুঁজতে চাইলে, বক্সে লিখুন

Wednesday 19 March 2014

কি শিরোনাম দিব বুঝতে পারি না।

আশে পাশে কেউ নেই
অগ্রহায়ন মাসের হিমেল হাওয়া
শিওরিয়ে দিচ্ছে গা,
ঠান্ডায় কম্পিত নয়।
মাথার উপর হেলিয়ে আছে
ভঁরপুর ঈদের দিনের চাঁদ
পিপলের পাতা গুলো ঝর ঝর –
ঝির ঝির করছে।
হঠাৎ হঠাৎ কেউ যেন যাচ্ছে আসছে।
না সব মনের ভ্রম।
Lonely light man photo

Monday 17 March 2014

বে উপায় প্রেমিক 2

পৃথিবীর সবকিছু রহস্যময়। কেন জন্ম নিলাম, আজ কেন বেঁচে আছি, আরোও অনেক দিন কেন বেঁচে থাকব। পৃথিবী চলতে থাকুক তার নিয়মে আমি থাকব নীরব, নিথর, স্থির। পৃথিবী আমার জন্য কিছুই না, জন্মেছি তার নিয়মে মারা যাব তার নিয়মে। মাঝখানে কেন এত অস্থিরতায় চলতে থাকবো। শপথ নিলাম ধ্রুব হয়ে থাকব, নিশ্চল, স্থির তাতেই বা কি ক্ষতি আমার।

কোন শিরোনাম পাচ্ছি না

খতিব নামে উচ্চ মাধ্যমিকে আমার এক স্যার আছে উনি ইংরেজি পড়ায়। ২০০৩ সালে উনি পত্রিকা পড়ার ব্যাপারে আমরা যারা প্রাইভেট পড়তাম তাদের সবাইকে উৎসাহী করল। আমি উনার উৎসাহে পেপার পত্রিকা পড়ার উৎসাহী হই। সুযোগ পাইলে পত্রিকা পড়তাম কিন্তু যথেষ্ঠ সুযোগ না থাকায় তেমন পড়া হইত না। তেমন মজা পাইতাম বলে মনে হয় না। ঢিলেঢালা চলল পত্রিকা লাইনে চোখের লাঙলের হাল চালানো। তখন খুব আগ্রহ নিয়ে নিজের এলাকার সংবাদ পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকতাম কিন্তু কোন পত্রিকায় আমার এলাকার কোন সংবাদ পাইতাম না। আসলে আমার এলাকার সংবাদ থাকত কিন্তু আমি নিয়মিত পাঠক না হওয়ার কারনে ঐ সংবাদ গুলো পাইতাম না।

তুমি এসো

তুমি এসো
রাতের আকাশের তারার মত এসো তুমি
গোপনে এই হৃদয়ে ।
এমন দিনে-
যে দিন থাকবে না মেঘ
যে দিন থাকবে না বৃষ্টি
যে দিন থাকবে না বাতাস
যে দিন থাকবে শুধু জ্যোৎস্না ।
মাঘের সকালের রোদের মত এসো
যে দিন থাকবেনা কুয়াশা ।

পার্থিব সাজানো

আমি সাজাই , আবার ভেঙ্গে যায়
সাজাই , আবার ভেঙ্গে যায় ।
দক্ষিনে বারান্দা, সামনে নদী ।
পূর্বে মহাসড়ক , পশ্চিমে দরজা
উত্তরে জানালা , বের হলেই অন্ধকার ।
পরিপাটি সাজানো আমার ঘর ।
প্রতিদিন সাজাই চকচক ঝকঝক করে ।

রাজন, তোমার বড় আপু (শানু)

“পৃথিবীতে যত মহৎ সৃষ্টিশীল অর্ধেক করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার করেছে নর।”
“মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।”
“ইসলাম নারীকে করেছে পুরুষের সমঅধিকারী।”
হে আমার মায়ের জাত বোনের জাত নারী সকল। তুমি কখনও এই উক্তিগুলো শুননি, তুমি কি কখনও তোমার অজান্তে কোন পুস্তকে এই উক্তি গুলো দেখনি। হে আমার প্রিয়তমা নারী সকল তুমি কখনও নিজের আত্মসন্মান বোধের কথা ভাবনি, যা তোমাকে মহান সৃষ্টিকর্তা দিয়েছে অথবা যা তোমাকে অর্জন করতে হবে। তুমি আজও কেন আধুনিক যুগে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দাও। তুমি আজও কেন স্বাধীনতা অর্জন করতে পারনি। তুমি কি পরের অধীন বেশী পছন্দ কর।
তোমার সামান্য লাভের জন্য নিজস্ব আত্মসন্মান বিসর্জন দাও।

নারী

অনার্স জীবনের প্রথম বোর্ড পরীক্ষা আজ মঙ্গল বার। তাই আজ আমার জন্য একটি বিশেষ দিন। বিশেষ দিনে বিশেষ অভিজ্ঞতা মেয়েদের মানসিক দাসত্ব। বেগম রোকেয়া তোমাকে অনেক সালাম শুভেচ্ছা । তুমিই প্রথম অগোচর থেকে সগোচরে করলে মেয়েদের মানসিক দাসত্ব। সেই থেকে আজ অবধি আমরা পুরুষরা মেয়েদের দাসত্ব ঘুচার জন্য সংগ্রাম করে চলেছি। বিভিন্ন পেপার পত্রিকায় দেখা য়ায মেয়েদের অধিকার নিয়ে য়ারা লিখে তার বেশীর ভাগই পুরুষ।

চিরন্তর

আজ কেন এত আধার
তবুও তো আলোকিত তুমি।
আজ কেন এত আলো
তবুও তো আলোকিত তুমি।
কালকে সূর্যহীন দিন

চশমা ক্রেতা মাহবুর

আমার বন্ধু মাহবুব। ও আমার বন্ধু, প্রথমে বলে দেওয়া প্রয়োজন ও আমার কেমন বন্ধু আমি ওর কতটা কাছাকাছি যেতে পেরেছি অথবা ও আমার কতটা কাছাকাছি এসেছে। ওর কাছাকাছি আসাটা আমার জানা নাই।তবে আমি ওর খুব কাছাকাছি যাইনি। আরও ভাল করে স্পষ্ট করতে হলে বলতে হবে আমি কখনও আমার আপনজন বলে গ্রহন করিনি। তাহলে বন্ধুত্ব কি দূরের জনের সাথে হতে পারে। হ্যা তা হয় সব সময় হয় এবং আজ অবধি হচ্ছে ভবিষ্যৎ এ হতে থাকবে।
কিন্তু আবার অপরপক্ষে বন্ধুত্ব হিসেব করে চলে হুট হাট হয়ে যাই না। আর হয়ে গেলে হুট হাট হারিয়ে যাই না দুরত্ব বেড়ে যাওয়ার পরও বন্ধুত্ব থাকে অটুট।

Wednesday 12 March 2014

হায়! বে উপায় প্রেমিক ১

Happy new year  ২০৯০  মি: ব্রাউন। মি: রমেশ শুভেচ্ছা জানাল। মনে কর এখন ২০৯০ সাল। রমেশ ঠাকুরগাঁও হতে ঢাকা যাবে বিমান ইন্জিন  নষ্ট। তবে ২০১১ সালের একটা পুরনো মিনিবাস আছে। ২০৯০ সালের বিজ্ঞানের বৈপ্লবিক যুগে মিনিবাস, প্রাইভেট কার, কোচ ভ্রমনে ঢাকা যাওয়া স্ট্যাটাস এর মধ্যে পরে না। সর্বনিম্ন আয়ের মানুষ ২০৯০ সালে এ ভ্রমন পছন্দ করে না। রামেশ বেচারী কি আর করবে তার তো অতি জরুরী সময়ে স্ট্যাটাস এর সহিত ভ্রমন করা হচ্ছে না, তার তো বিমান নষ্ট। অগত্য রমেশ মিনিবাসে ভ্রমন শেষ করবে।

বিশুদ্ধ

জল হবে জল
এক  পশলা জল ।
নক্ষত্র হতে নক্ষত্র রাজি পর্যন্ত
ছেদ করি উত্তর হতে দক্ষিণ
দক্ষিণ হতে উত্তর মেরু ।
চৈত্রক্রান্তি কাল বৈশাখীর মতো
দূর্বার বেগে লন্ডভন্ড করে ওঠি ,
সিংহের গর্জনে হুংকার দিয়ে ওঠি ,
অনেক বল সঞ্চয় করে অসহ্য গতিতে ছুটি
পৃথিবী  পৃষ্টে ।

বই পড়ুন

একশো বছর আগে প্রকাশিত যে বইটি এখন বাজারে পাওয়া যায় তা ঐ সময়ের সবচেয়ে ভালো বই। বইয়ের লেখক ঐ সময়ের সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষ। লেখক তার সর্বোচ্চ মেধা এবং সবচেয়ে ভালো কথা গুলো লেখেন। সুতরাং বই পড়ছেন তো সবচেয়ে জ্ঞানী লোকের সবচেয়ে ভালো কথা গুলো পড়ছেন।