একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে অনেক দিন ধরে মিস কল মিস কল খেলা করে কিন্তু তারা কেউ কাউকে ফোন দেয়নি, কি যেন ভাবে ছেলেটা একদিন ফোন দিল।
মেয়ে : হ্যালো কে ?
ছেলে: আমি মি: কল। তুমি কে?
মেয়ে : আপনি কি আমাকে চিনেন।
ছেলে: না, চিনি না তবে মিস কল মিস কল খেলতে তোমার সাথে আমার এক প্রকার বন্ধুত্ব হয়ে গেছে না।
মেয়ে : ও তাই বুঝি।
ছেলে: আচ্ছা তুমি কি আমাকে চিন?
মেয়ে : না।
ছেলে: তাহলে মিস কল দাও যে, নাম্বারটা কোথায় পাইছ্।
মেয়ে: এখন বলবনা, পরে বলব।
ছেলে: শোন তোমার নাম মিস কল আর আমার নাম মি: কল । তুমি তো মিস কল দাও।
মেয়ে: ঠিক আছে তুমি মি: কল আমি মিস কল।
এভাবে মিস কলের সাথে আমার কথা শুরু এখনও দিনে প্রায় ৫০ বার মিস কল আদান প্রদান হয়। মিস কল একটা গুরুত্বপূর্ন কথা বলেছে প্রথম দিনেই সে বলল, মি কল আমি যখন তিনটা মিস কল দিব তখন আপনি কল ব্যক করবেন আর যখন একটা মিস কল দিব তখন মনে করা, তখন ব্যাক করার দরকার নাই। আমি ভাবলাম এই মেয়েটি ছেলেদের ভাল করে চিনে, অনেক ছেলে মেয়ের কন্ঠ পাইলেই ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে। হয়ত তার সাথে অনেক ছেলেই কথা বলে। এবং তার একটা ধারনা হয়ে গেছে সব ছেলেই একই রকম হবে। মজার ব্যপার হচ্ছে ছেলেরা যদি কল ব্যাক করে থাকে ব্যায় তারাই করবে যাদের নিজস্ব কিছু আছে। ছেলেদের মোবাইলে টাকা দেওয়ার মত আছে তাই তো তারা কল ব্যক করবে আর যদি নাও থাকে, ছেলেরা কখনও অল্প পরিচিত কাউকে বলবেনা আমি মিস কল দিব আপনি ব্যাক করেন কারণ তাদের আত্ম সম্মান বোধ আছে, ছেলেদের মর্যাদা আছে। আত্ম সম্মান বোধের কারনে এমনটি বলতে পারবেনা অথচ মিস কল নামের মেয়েটি নি: সংকোচে নি: লজ্জায় বলে ফেলল আমি তিনবার মিস কল দিব আপনি ব্যাক করেন। শুধু ঐ মিস কল নামের মেয়েটি নয় জানু নামের মেয়েটি তাই আরও অনেক মেয়ে তাই করে।
এরকম করতে কি তাদের সম্মানে বাধে না তারা কি তাদের সম্মানবোধে সচেতন হবে না। তারা কি এ প্রক্রিয়ায় তাদের দূর্বলতা প্রকাশ করছে না। তারা কি তাদের দ্বাসত্ব নিজে নিজে স্বীকার করছে না। বেগম রোকেয়ার এত আগের কথাটি কি তারা এখনও ঘুচাতে পারবে না। তারা কি একটি লাইন বইয়ের পাতা থেকে মুছে ফেলতে পারবে না।
“মেয়েরা মানসিক ভাবে দ্বাসত্ব”
“জাগো গো ভগিনী”
ভগিনি কবে তুমি জাগবে।
কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি। পরামর্শের জন্য comment ক্লিক করবেন।
মেয়ে : হ্যালো কে ?
ছেলে: আমি মি: কল। তুমি কে?
মেয়ে : আপনি কি আমাকে চিনেন।
ছেলে: না, চিনি না তবে মিস কল মিস কল খেলতে তোমার সাথে আমার এক প্রকার বন্ধুত্ব হয়ে গেছে না।
মেয়ে : ও তাই বুঝি।
ছেলে: আচ্ছা তুমি কি আমাকে চিন?
মেয়ে : না।
ছেলে: তাহলে মিস কল দাও যে, নাম্বারটা কোথায় পাইছ্।
মেয়ে: এখন বলবনা, পরে বলব।
ছেলে: শোন তোমার নাম মিস কল আর আমার নাম মি: কল । তুমি তো মিস কল দাও।
মেয়ে: ঠিক আছে তুমি মি: কল আমি মিস কল।
এভাবে মিস কলের সাথে আমার কথা শুরু এখনও দিনে প্রায় ৫০ বার মিস কল আদান প্রদান হয়। মিস কল একটা গুরুত্বপূর্ন কথা বলেছে প্রথম দিনেই সে বলল, মি কল আমি যখন তিনটা মিস কল দিব তখন আপনি কল ব্যক করবেন আর যখন একটা মিস কল দিব তখন মনে করা, তখন ব্যাক করার দরকার নাই। আমি ভাবলাম এই মেয়েটি ছেলেদের ভাল করে চিনে, অনেক ছেলে মেয়ের কন্ঠ পাইলেই ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে। হয়ত তার সাথে অনেক ছেলেই কথা বলে। এবং তার একটা ধারনা হয়ে গেছে সব ছেলেই একই রকম হবে। মজার ব্যপার হচ্ছে ছেলেরা যদি কল ব্যাক করে থাকে ব্যায় তারাই করবে যাদের নিজস্ব কিছু আছে। ছেলেদের মোবাইলে টাকা দেওয়ার মত আছে তাই তো তারা কল ব্যক করবে আর যদি নাও থাকে, ছেলেরা কখনও অল্প পরিচিত কাউকে বলবেনা আমি মিস কল দিব আপনি ব্যাক করেন কারণ তাদের আত্ম সম্মান বোধ আছে, ছেলেদের মর্যাদা আছে। আত্ম সম্মান বোধের কারনে এমনটি বলতে পারবেনা অথচ মিস কল নামের মেয়েটি নি: সংকোচে নি: লজ্জায় বলে ফেলল আমি তিনবার মিস কল দিব আপনি ব্যাক করেন। শুধু ঐ মিস কল নামের মেয়েটি নয় জানু নামের মেয়েটি তাই আরও অনেক মেয়ে তাই করে।
এরকম করতে কি তাদের সম্মানে বাধে না তারা কি তাদের সম্মানবোধে সচেতন হবে না। তারা কি এ প্রক্রিয়ায় তাদের দূর্বলতা প্রকাশ করছে না। তারা কি তাদের দ্বাসত্ব নিজে নিজে স্বীকার করছে না। বেগম রোকেয়ার এত আগের কথাটি কি তারা এখনও ঘুচাতে পারবে না। তারা কি একটি লাইন বইয়ের পাতা থেকে মুছে ফেলতে পারবে না।
“মেয়েরা মানসিক ভাবে দ্বাসত্ব”
“জাগো গো ভগিনী”
ভগিনি কবে তুমি জাগবে।
কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি। পরামর্শের জন্য comment ক্লিক করবেন।
No comments:
Post a Comment