"ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর " এই নীতি কথাটি কিছুদিন আগে সিগারেটের প্যাকেটে লিখা ছিল সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন হিসাবে ।
গত বি. এন. পি. সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ করে । আমাদের তরুন সমাজকে রক্ষার জন্য এটা ছিল এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ । আমি তখন উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করা ছাত্র। আমি বি. এন. পি. সরকারের এই উদ্যোগ কে হৃদয় দিয়ে গ্রহন করি। তখন আমার মনে আশার সঞ্চার হয়েছিল ধূমপানের বিভীষিকা থেকে ৩০ বছর পর মুক্ত হবে । আমাদের দেশ ধূমপান মুক্ত দেশে পরিনত হবে । হয়তো ১০০ বছর পর ধূমপান বা সিগারেট কি এটাই জানব না। কেন ১০০ বছর পর আমাদের দেশ ধূমপন মুক্ত হবে তার একটা ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন ।
আমরা যারা ছোট তারা অন্যের জ্ঞান ধার করে জ্ঞানী হয় । কেউ জ্ঞান ধার করে দেখে , কেউ জ্ঞান ধার করে বই পুস্তক পড়ে আর কেউ জ্ঞান ধার করে বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে । জ্ঞান ধার করতে করতে যখন আমরা ঋনী হয় তখন জ্ঞান বিতরন করে ঋন শোধ করতে থাকি । ছোটরা বড়দের প্রসারিত জ্ঞান হতে জ্ঞানী হয় । এভাবে প্রকৃতি চলে এটাই চিরন্তর সত্য নিয়ম।
আমরা ছোটরা জ্ঞানের ঋনী এখনও হয়নি তাই ধার করাই আমাদের কাজ । আমি যখন দেখি আমার পাশে একজন ভদ্র লোক বসে সিগারেট এর ধোয়া মুখ দিয়ে ভর ভর করে ছাড়ছে তখন আমি কি ঐ ধোয়ার প্রতি আকৃষ্ট হব না । আমার মাঝে কি ইচ্ছা জাগবে না একবার তাকে স্পর্শ করতে । আমরা যারা শিক্ষিত হচ্ছি এবং যারা শিক্ষিত আছি তাদের উপর কি আমরা সহ সাধারন মানুষ নির্ভর করবে না । আশিক্ষিত মানুষ কি সব সময় শিক্ষিত মানুষ কে অনুসরন করে না । যদি অনুসরন করে থাকে তাহলে অশিক্ষিত সাধারন জনগন শিক্ষিত মানুসের কাছে ধূমপান গ্রহন করবে কারন বেশীর ভাগ শিক্ষিত মানুষ ভদ্রতা হিসাবে ধূমপান করে ।
প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ যুগান্তকারী পদক্ষেপ । আমরা ছোটরা যদি সিগারেট না দেখি যদিও দেখি কিন্তু যদি না জানি ঐ কাটি দিয়ে কি করা হয় তাহলে কি আমরা ৩০ বছর পর সিগারেট নামটি ছাড়া আর কিছু জানতে পারব এ সম্পর্কে । আর ১০০ বছর পর আমরা যখন মারা যাব তখন আমাদের সন্তানেরা সিগারেট নামটি জানবে কি ? তারা কি জানবে সিগারেট নামে কিছু ছিল ?
০৩/০২/০৭ ডাইরি হতে।
কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি।
গত বি. এন. পি. সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ করে । আমাদের তরুন সমাজকে রক্ষার জন্য এটা ছিল এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ । আমি তখন উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করা ছাত্র। আমি বি. এন. পি. সরকারের এই উদ্যোগ কে হৃদয় দিয়ে গ্রহন করি। তখন আমার মনে আশার সঞ্চার হয়েছিল ধূমপানের বিভীষিকা থেকে ৩০ বছর পর মুক্ত হবে । আমাদের দেশ ধূমপান মুক্ত দেশে পরিনত হবে । হয়তো ১০০ বছর পর ধূমপান বা সিগারেট কি এটাই জানব না। কেন ১০০ বছর পর আমাদের দেশ ধূমপন মুক্ত হবে তার একটা ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন ।
আমরা যারা ছোট তারা অন্যের জ্ঞান ধার করে জ্ঞানী হয় । কেউ জ্ঞান ধার করে দেখে , কেউ জ্ঞান ধার করে বই পুস্তক পড়ে আর কেউ জ্ঞান ধার করে বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে । জ্ঞান ধার করতে করতে যখন আমরা ঋনী হয় তখন জ্ঞান বিতরন করে ঋন শোধ করতে থাকি । ছোটরা বড়দের প্রসারিত জ্ঞান হতে জ্ঞানী হয় । এভাবে প্রকৃতি চলে এটাই চিরন্তর সত্য নিয়ম।
আমরা ছোটরা জ্ঞানের ঋনী এখনও হয়নি তাই ধার করাই আমাদের কাজ । আমি যখন দেখি আমার পাশে একজন ভদ্র লোক বসে সিগারেট এর ধোয়া মুখ দিয়ে ভর ভর করে ছাড়ছে তখন আমি কি ঐ ধোয়ার প্রতি আকৃষ্ট হব না । আমার মাঝে কি ইচ্ছা জাগবে না একবার তাকে স্পর্শ করতে । আমরা যারা শিক্ষিত হচ্ছি এবং যারা শিক্ষিত আছি তাদের উপর কি আমরা সহ সাধারন মানুষ নির্ভর করবে না । আশিক্ষিত মানুষ কি সব সময় শিক্ষিত মানুষ কে অনুসরন করে না । যদি অনুসরন করে থাকে তাহলে অশিক্ষিত সাধারন জনগন শিক্ষিত মানুসের কাছে ধূমপান গ্রহন করবে কারন বেশীর ভাগ শিক্ষিত মানুষ ভদ্রতা হিসাবে ধূমপান করে ।
প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ যুগান্তকারী পদক্ষেপ । আমরা ছোটরা যদি সিগারেট না দেখি যদিও দেখি কিন্তু যদি না জানি ঐ কাটি দিয়ে কি করা হয় তাহলে কি আমরা ৩০ বছর পর সিগারেট নামটি ছাড়া আর কিছু জানতে পারব এ সম্পর্কে । আর ১০০ বছর পর আমরা যখন মারা যাব তখন আমাদের সন্তানেরা সিগারেট নামটি জানবে কি ? তারা কি জানবে সিগারেট নামে কিছু ছিল ?
০৩/০২/০৭ ডাইরি হতে।
কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি।
No comments:
Post a Comment