“পৃথিবীতে যত মহৎ সৃষ্টিশীল অর্ধেক করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার করেছে নর।”
“মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।”
“ইসলাম নারীকে করেছে পুরুষের সমঅধিকারী।”
হে আমার মায়ের জাত বোনের জাত নারী সকল। তুমি কখনও এই উক্তিগুলো শুননি, তুমি কি কখনও তোমার অজান্তে কোন পুস্তকে এই উক্তি গুলো দেখনি। হে আমার প্রিয়তমা নারী সকল তুমি কখনও নিজের আত্মসন্মান বোধের কথা ভাবনি, যা তোমাকে মহান সৃষ্টিকর্তা দিয়েছে অথবা যা তোমাকে অর্জন করতে হবে। তুমি আজও কেন আধুনিক যুগে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দাও। তুমি আজও কেন স্বাধীনতা অর্জন করতে পারনি। তুমি কি পরের অধীন বেশী পছন্দ কর।
তোমার সামান্য লাভের জন্য নিজস্ব আত্মসন্মান বিসর্জন দাও।
কিভাবে রাজনের শ্রদ্ধার গহ্বর হতে ছিটকে পড় হাইওয়ে রোডে, আর যেখানে রাজনের শ্রদ্ধা পিষ্ট হয়ে চাপা পড়ে ছটপট করে। তোমার মধ্যে কি সামান্য গুনাবলি নাই। তুমি রাজনের শ্রদ্ধার গহ্বর থেকে বাহির হয়ে যাচ্ছ, এতে তোমার কোন কষ্ট নাই। কিন্তু তুমি কি জান রাজন তোমার জন্য রাতে একাকী কাদে, তুমি কি জান রাজন এর কান্না নীরব ঘাতক গ্যাসের মত ওকে কাঁদায়। কিন্তু ও জানে না, ও শুধু কেঁদে যায়। ও কাঁদে কেন জান, তুমি জান না। তোমাকে শ্রদ্ধা করবে না এজন্য কাঁদে। তোমার শ্রদ্ধা রাখার গহ্বরের কোন অংশ ফাঁকা নাই, তাই চাইলেও শ্রদ্ধা করতে পারবে না এ জন্যই কাঁদে । রাজনের কাছে তুমি বড় বোন, তুমি তো ছোট ভাইকে ঠকাতে পার না। তুমি রাজনের শানু আপু তুমি তো ছোট রাজনকে ঠকাতে পার না। তোমার যদি আত্মসন্মান বোধ থাকে তুমি তো এটা বলতে পার না, “রাজন আমার মোবাইলে ৫০ টাকা দিবা একজনের সাথে কথা বলবো ।” প্রথম দিন রাজন তাই করল, কিন্তু প্রথম ঋন শোধ না করে তুমি তো আবার ঋনী হতে পার না, রাজন আবার তাই করল। এভাবে তুমি তো কয়েকবার ঋনী হয়েছে। তাতেও কি তোমার বিবেক জাগ্রত হয়নি।
তুমি ঋনী, তুমি পরাধীন, তুমি শ্রদ্ধার অযোগ্য, তোমার আত্ম সন্মানবোধ নাই। তুমি এখনও আর্থিক সুবিধা লাভের জন্য একজন পুরুষের উপর নির্ভরশীল। ছোটকালে বাবার উপর, যৌবনে স্বামীর উপর, বার্ধক্যে সন্তানের উপর। তুমি কি তোমার নির্ভরশীলতা ঘুচাতে পারবে না। যদি তা না পার তাহলে কি ধরে নিব উপরের লাইন তিনটি ভুল। হ্যাঁ আমার তাই মনে হয়। তুমি অথর্ব, তুমি পরাধীন, তুমি পুরুষের অধীন। আর যদি তা না হয় তাহলে পৃথিবী সৃষ্টির ৩০০ কোটি বছর পর তুমি এমন থাকতে পার না। তোমার উন্নতি হওয়া দরকার ছিল। কিভাবে তুমি পুরুষের সম অধিকারী হবে যেখানে তোমার দেহের ওজন একজন পুরুষের তুলনায় কম। যেখানে তোমার উচ্চতা একজন পুরুষের তুলনায় কম। যেখানে তোমার ফুসফুস পুরুষের ফুসফুসের তুলনায় কম। যেখানে পুরুষের তুলনায় তোমার প্রস্থ কম।
ডাইরি হতে
১৪.০২.০৯
কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি।
“মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।”
“ইসলাম নারীকে করেছে পুরুষের সমঅধিকারী।”
হে আমার মায়ের জাত বোনের জাত নারী সকল। তুমি কখনও এই উক্তিগুলো শুননি, তুমি কি কখনও তোমার অজান্তে কোন পুস্তকে এই উক্তি গুলো দেখনি। হে আমার প্রিয়তমা নারী সকল তুমি কখনও নিজের আত্মসন্মান বোধের কথা ভাবনি, যা তোমাকে মহান সৃষ্টিকর্তা দিয়েছে অথবা যা তোমাকে অর্জন করতে হবে। তুমি আজও কেন আধুনিক যুগে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দাও। তুমি আজও কেন স্বাধীনতা অর্জন করতে পারনি। তুমি কি পরের অধীন বেশী পছন্দ কর।
তোমার সামান্য লাভের জন্য নিজস্ব আত্মসন্মান বিসর্জন দাও।
কিভাবে রাজনের শ্রদ্ধার গহ্বর হতে ছিটকে পড় হাইওয়ে রোডে, আর যেখানে রাজনের শ্রদ্ধা পিষ্ট হয়ে চাপা পড়ে ছটপট করে। তোমার মধ্যে কি সামান্য গুনাবলি নাই। তুমি রাজনের শ্রদ্ধার গহ্বর থেকে বাহির হয়ে যাচ্ছ, এতে তোমার কোন কষ্ট নাই। কিন্তু তুমি কি জান রাজন তোমার জন্য রাতে একাকী কাদে, তুমি কি জান রাজন এর কান্না নীরব ঘাতক গ্যাসের মত ওকে কাঁদায়। কিন্তু ও জানে না, ও শুধু কেঁদে যায়। ও কাঁদে কেন জান, তুমি জান না। তোমাকে শ্রদ্ধা করবে না এজন্য কাঁদে। তোমার শ্রদ্ধা রাখার গহ্বরের কোন অংশ ফাঁকা নাই, তাই চাইলেও শ্রদ্ধা করতে পারবে না এ জন্যই কাঁদে । রাজনের কাছে তুমি বড় বোন, তুমি তো ছোট ভাইকে ঠকাতে পার না। তুমি রাজনের শানু আপু তুমি তো ছোট রাজনকে ঠকাতে পার না। তোমার যদি আত্মসন্মান বোধ থাকে তুমি তো এটা বলতে পার না, “রাজন আমার মোবাইলে ৫০ টাকা দিবা একজনের সাথে কথা বলবো ।” প্রথম দিন রাজন তাই করল, কিন্তু প্রথম ঋন শোধ না করে তুমি তো আবার ঋনী হতে পার না, রাজন আবার তাই করল। এভাবে তুমি তো কয়েকবার ঋনী হয়েছে। তাতেও কি তোমার বিবেক জাগ্রত হয়নি।
তুমি ঋনী, তুমি পরাধীন, তুমি শ্রদ্ধার অযোগ্য, তোমার আত্ম সন্মানবোধ নাই। তুমি এখনও আর্থিক সুবিধা লাভের জন্য একজন পুরুষের উপর নির্ভরশীল। ছোটকালে বাবার উপর, যৌবনে স্বামীর উপর, বার্ধক্যে সন্তানের উপর। তুমি কি তোমার নির্ভরশীলতা ঘুচাতে পারবে না। যদি তা না পার তাহলে কি ধরে নিব উপরের লাইন তিনটি ভুল। হ্যাঁ আমার তাই মনে হয়। তুমি অথর্ব, তুমি পরাধীন, তুমি পুরুষের অধীন। আর যদি তা না হয় তাহলে পৃথিবী সৃষ্টির ৩০০ কোটি বছর পর তুমি এমন থাকতে পার না। তোমার উন্নতি হওয়া দরকার ছিল। কিভাবে তুমি পুরুষের সম অধিকারী হবে যেখানে তোমার দেহের ওজন একজন পুরুষের তুলনায় কম। যেখানে তোমার উচ্চতা একজন পুরুষের তুলনায় কম। যেখানে তোমার ফুসফুস পুরুষের ফুসফুসের তুলনায় কম। যেখানে পুরুষের তুলনায় তোমার প্রস্থ কম।
ডাইরি হতে
১৪.০২.০৯
কেমন লাগল পরামর্শ আশা করছি।
No comments:
Post a Comment